পরশুরাম কবি শামসুন্নাহার মাহমুদ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, একটি বিশিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, যিনি শিক্ষার আলো সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে গভীর প্রত্যয়ে এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
বিদ্যালয়টির নামকরণ করা হয়েছে বাংলাদেশের অন্যতম কবি শামসুন্নাহার মাহমুদের নামে, যিনি তাঁর লেখার মাধ্যমে নারীদের ক্ষমতায়ন এবং সমাজে নারীর সমানাধিকারের পক্ষে কথা বলেছেন। এই বিদ্যালয়টি স্থানীয় শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চমানের শিক্ষার সুযোগ প্রদান করে আসছে এবং বছরের পর বছর ধরে অনেক সফল ও মেধাবী শিক্ষার্থী তৈরি করেছে।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে, পরশুরাম কবি শামসুন্নাহার মাহমুদ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় তার শিক্ষার্থীদের জন্য এক উচ্চতর মানের শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করে
প্রিয় শিক্ষার্থী, সম্মানিত অভিভাবকবৃন্দ এবং শুভানুধ্যায়ীরা, আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই আমাদের বিদ্যালয়ের এই অনন্য পরিবারে আপনাদেরকে স্বাগতম জানাতে পেরে। আমাদের বিদ্যালয়ের মূল লক্ষ্য হলো উচ্চমানের শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মানসিক, সামাজিক এবং নৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা। আমাদের শিক্ষকগণ প্রতিটি শিক্ষার্থীকে উৎসাহিত করেন তাদের সর্বোচ্চ মেধা ও প্রতিভা বিকাশে। শিক্ষার্থীরা যাতে আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়, সেই লক্ষ্যে আমরা তাদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রতিনিয়ত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। একটি শক্তিশালী শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য আমরা কেবল শ্রেণিকক্ষে শিক্ষাদানেই সীমাবদ্ধ থাকি না; ...
প্রিয় শিক্ষার্থী, অভিভাবকবৃন্দ এবং সম্মানিত শুভানুধ্যায়ীরা, আমাদের বিদ্যালয়ে আপনাদের সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও স্বাগতম। আমরা অত্যন্ত গর্বিত যে, আমাদের বিদ্যালয়টি শিক্ষার ক্ষেত্রে উৎকর্ষতা অর্জনের জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা, জ্ঞান এবং দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করা, যা তাদের ভবিষ্যৎ জীবনের পথে অগ্রসর হতে সাহায্য করবে। প্রতিটি শিক্ষার্থীর মধ্যে আমরা আত্মবিশ্বাস, শৃঙ্খলা, এবং উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা গড়ে তোলার চেষ্টা করি। আমরা বিশ্বাস করি যে, শিক্ষা শুধুমাত্র শ্রেণিকক্ষের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। তাই, আমাদের শিক্ষার্থীরা যাতে বিভিন্ন সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারে, ...